শিক্ষা
বান্ধব কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদরাসা
আলহাজ্ব
মোঃ সিরাজুল হক
মাদরাসা
শিক্ষা একটি ধর্মীয় শিক্ষা
হিসাবে মনে করা হলেও
বাস্তবতার আলোকে এটা এখন
আর শুধু ধর্মীয় শিক্ষা
নয়। বাংলাদেশের
মাদরাসা শিক্ষা ধারার কারিকুলাম
বিভিন্ন যুগে, বিভিন্ন পর্যায়ে
পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন, বিয়োজনের মাধ্যমে এখন জাতীয় শিক্ষার
অংশ হিসাবে পরিণত হয়েছে।
উল্লেখ্য,
বৃটিশ রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় কলিকাতা আলিয়া মাদরাসার জন্ম। রাজনৈতিক
ইচ্ছায়ই তার বিকাশ স্থায়ীরূপ
লাভ করেছিল। তৎকালীন
অসহায় মুসলমানদের প্রবোধ নিয়ে বেঁচে
থাকার এক মাত্র অবলম্বন
মাদরাসা শিক্ষাকে নিয়ে টানা পড়েন
করেছে বারবার। মাদ্রাসা
শিক্ষার স্বাভাবিকতাকে বাধাগ্রস্থ করার উদ্দেশ্যে কল্পকাহিনী
উপস্থাপন করা হয়েছে অনেকবার। কিন্তু
মাদরাসা শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা
ভিন্ন ভিন্ন মত পোষণ
করায় মাদরাসা শিক্ষার মুল স্রোতধারার মধ্য
বিভিন্ন সময় নতুন নতুন
ধারার জন্ম হয়েছে বটে,
কিন্তু মূল ধারা বিভিন্ন
পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে অদ্যাবধি
টিকে আছে। কারণ
রাসুলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম এর অনুপম আদর্শের
প্রতিচ্ছবি খোলাফায়ে রাশেদার স্বর্ণালী যুগের পর আউলিয়ায়ে
কেরাম ও আলেমে দ্বীনরাই
যুগে যুগে পথভ্রষ্ট ও
দিকভ্রান্ত মানব সম্প্রদায়কে নৈতিকতা
ও দৃঢ়তার সাথে মাদ্রাসা
শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা করে আসছেন।
উপমহাদেশে প্রয়োগিক কর্মতৎপরতার ক্ষেত্রে যে কজন ক্ষনজন্মা
আধ্যাত্মিক জগতের আলোকজ্জ্বল নক্ষত্র
তম্মধ্যে হযরাতুল আল্লামা আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী সৈয়্যদ
মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রাঃ)
অন্যতম। তিনি
এক দিকে ছিলেন যেমন
তরীকত জগতের পরশমনি, ঠিক
একইভাবে ছিলেন নৃপতি।
তিনি ইসলামের ভিতরের-বাহিরের অপশক্তিগুলোর
ধুম্রজাল থেকে মুসলমানদের ঈমান
আক্বিদার দৃঢ়তা রক্ষার ক্ষেত্রে
প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা তথা মাদ্রাসা
শিক্ষার প্রসার ঘটান।
তিনি আধ্যাত্মিক মনন বিকাশে সহায়ক
মসজিদ, খানকাহ, সংগঠন, প্রকাশনা কর্মসহ
ব্যাপক কর্মসূচীর মাধ্যমে সত্য প্রতিষ্ঠার স্থায়ীর
ক্ষেত্র বিনির্মাণ করে যান।
শরীয়ত ত্বরিকতের সমন্বয়ে তিনি যে দীপ
শিখা প্রজ্জ্বলিত করে গেছেন তার
আলোকে বিশ্বের অগণিত লোক আজ
সত্য পথের সন্ধান পেয়েছে। তারই
ধারাবাহিকতায় এ আধ্যাত্মিক মহান
পুরুষের পবিত্র নুরানী হাতে
প্রতিষ্ঠিত ঢাকা মোহাম্মদপুরস্থ কাদেরিয়া
তৈয়্যেবিয়া আলিয়া (কামিল) মাদরাসা
বর্তমান আধুনিক মাদ্রাসা শিক্ষা
ব্যবস্থায় উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসা সমুহের অন্যতম।
এ মাদ্রাসা কেন আধুনিক মাদ্রাসা
শিক্ষা ব্যবস্থায় পথিকৃত তা স্বল্প
পরিসরে বর্ণনা দেওয়ার প্রয়াস
পাচ্ছি।
বর্তমান
পৃষ্ঠপোষকতাঃ ঢাকা রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী
কাদেরিয়া তৈায়েবিয়া আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসার
বর্তমান পৃষ্ঠপোষক হলেন আওলাদে রাসুল
রাহনুমায়ে শরীয়ত ও ত্বরীকত
হযরাতুল আল্লামা আলহাজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ
তাহের শাহ্ (মা.জি.আ.) ও পাকিস্থানের
পশ্চিম প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী রাহনুমায়ে
শরীয়ত ও ত্বরীকত পীরে
বাঙ্গাল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মাদ ছাবের
শাহ্ (মা.জি.আ:)। এই
জ্ঞান তাপস ও যুগ
শ্রেষ্ঠ অলি ভ্রাতৃদ্বয়ের নির্দেশনা
ও পরিচালনায় অত্র প্রতিষ্ঠানটি উত্তরোত্তর
সাফল্যের শীর্ষে অবস্থান করছে
।
লক্ষ্য
ও উদ্দেশ্যঃ গাউছে জামান আধ্যাত্মিক
সাধক, সত্যের প্রচারক রাহনুমায়ে
শরিয়ত ও তরীকত অলীয়ে
কামেল আল্লামা হাফেজ ক্বারী সৈয়্যদ
মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রহঃ)
ইসলামের সঠিক রূপরেখা আহলে
সুন্নত ওয়াল জামাতের মৌলিক
আকিদা বিশ্বাস, ইতিহাস-ঐতিহ্য, যুগোযোগী
আধুনিক জ্ঞান ও প্রযুক্তি
সম্পর্কে যথার্থ শিক্ষাদানের মাধ্যমে
আদর্শবান দেশ প্রেমিক জাতি
গঠন এবং আল্লাহ ও
তার প্রিয় হাবীব সাল্লাল্লাহ
আলাইহে ওয়া সাল্লামের সন্তুষ্টি
অর্জনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
নিয়ে ১৯৬৮ সালে অত্র
মাদ্রাসার ভিত্তি স্থাপন করেন
।
কেন আপনার সন্তানকে এই
মাদ্রাসায় পড়াবেনঃ
সত্যিকারের
নায়েবে রাসূল গঠন ঃ
ইসলাম আল্লাহর এক মাত্র মনোনীত
ধর্ম। মহান
আল্লাহর নির্দেশিত রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহ
আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর
প্রদর্শিত সাহাবায়ে কেরাম অনুসৃত কুরআন,
সুন্নাহ, ইজমা, কিয়াস, শরীয়ত
ও তরীকতের সমন্বয়ে ইসলামের মূল ধারা আহলে
সুন্নাত ওয়াল জামাতের সঠিক
রূপরেখার আলোকে অত্র মাদ্রাসার
শিক্ষার্থীদের প্রকৃত দ্বীনি শিক্ষার
মাধ্যমে সত্যিকারের নায়েবে রাসূল হিসেবে
গঠন করে দেশ জনপদে
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানে পরিণত করার প্রত্যয়
নিয়ে অগ্রগামী হচ্ছে।
আদর্শ
ছাত্র গঠনের নিমিত্তে অবশ্য
পালনীয় মাদরাসার বিধি ঃ
১। সর্বশক্তিমান আল্লাহ ও তার
প্রিয় হাবীব সাল্লাল্লাহ আলাইহি
ওয়া সাল্লাম এর নাম স্মরণ
করে কাজ শুরুর মন-মানসিকতা তৈরী।
২। বড়দের শ্রদ্ধাকরা, সমবয়সীদের
সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ ও ছোটদের
¯েœহ করা।
৩। সদা সৎ চিন্তা
করা, পাপ থেকে দূরে
থাকা, লোভ সংবরণ করা
এবং অল্পে তুষ্ঠ থাকার
মানসিকতা সৃষ্টি।
৪। পরিশ্রমী ও আত্মবিশ্বাসী হওয়া
এবং সফলতার জন্য আল্লাহ্
তায়ালার উপর ভরসা করা
।
৫। মাদ্রাসার নির্ধারিত পোশাক পরিধান করে
মাদরাসায় আসা।
৬। প্রতিদিন ঠিক সময়ে এসেম্বেলীতে
যোগ দেওয়া, শৃঙ্খলা বজায়
রাখা। ক্লাশ
শুর” হবার পর শ্রেণি
শিক্ষকের অনুমতি ব্যতীত ক্লাশে
প্রবেশ না করা।
৭। পিরিয়ড শেষে ক্লাসের
বাইরে না বেরুনো ও
গোলমাল না করা।
ক্লাশ চলাকালে মাদ্রাসার বারান্দায় হাঁটাহাঁটি না করা।
৮। দিনের পাঠ দিনের
শেষ করা।
৯। মাদ্রাসা অঙ্গন এবং শ্রেণি
কক্ষ নিজেরা পরিস্কার রাখার
চেষ্টা করা। কাগজ
বা ব্যবহৃত বস্তু সামগ্রী ফেলে
নোংরা না করা।
১০। প্রত্যেকেই দরকারী কিতাব-বই,
খাতা, কলম, নিয়ে ক্লাসে
আসা।
১১। নিয়মিত মাদ্রাসায় উপস্থিত,
অসুস্থতার জন্য ৩ দিনের
বেশি অনুপস্থিতি থাকলে ডাক্তারের সার্টিফিকেট-
সহ ছুটির দরখাস্ত করা।
প্রাত্যহিক
দোয়াঃ সিলসিলার সকল পীর ভাই-বোন, শুভাকাঙ্খী, সহযোগী
সর্বোপরি অত্র মাদ্রাসার দানকারী
ও সকল মুসলিম উম্মাহর
জন্য প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর
হোস্টেল সুপার ও হাউস
টিউটরবৃন্দের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় পীর ভাই মুসল্লি
ও আবাসিক ছাত্রদের যৌথ
অংশগ্রহণে পবিত্র খতমে গাউছিয়া
ও মিলাদ শরীফ পাঠান্তে
বিশেষ দোয়া করা হয়
।
ভবন সম্প্রসারণঃ ছাত্রাবাসের অপ্রতুল্যতার কারণে অনেক ছাত্র
মাদ্রাসায় শত ইচ্ছা থাকা
সত্বেও ভর্তি করানো সম্ভব
হচ্ছে না। বিষয়টি
বিবেচনায় রেখে আঞ্জুমান-এ-
রহমানিয়া আহমাদিয়া সুন্নিয়া, ঢাকা শাখা ইতোমধ্যে
মাদ্রাসার দক্ষিণ পার্শ্বের ভবনটি
৬ষ্ঠতলা উন্নত করে শিক্ষার্থীদের
আবাসিক ব্যবস্থার উন্নয়ন করত: লেখাপড়ার
অভূতপূর্ব একটি সুযোগ করে
দিয়েছেন।
সাথে সাথে দেশের শীর্ষস্থানীয়
মাদরাসার সাথে তাল মিলিয়ে
স্বগৌরবে অত্র মাদ্রাসায় ২টি
বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু
হয়েছে এবং পূর্বের দু’টি বিষয় মাষ্টার্স
কোর্সের শিক্ষার্থী বৃদ্ধির দিক লক্ষ্য রেখে
বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা মোতাবেক পৃথক
অনার্স ভবন নামে একটি
৭তলা বিশিষ্ট নতুন ভবনের কাজ
সমাপ্তির পথে ইনশাআল্লাহ আগামী
শিক্ষাবর্ষে ৭ম তলা পর্যন্ত
শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে
দেওয়া হবে। এখানে
একটি কথা না বললেই
নয় যে বাংলাদেশের মধ্যে
যে সকল মাদরাসার বাংলাদেশ
মাদ্রাসা শিক্ষার বোর্ড কিংবা ইসলামী
বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে পাবলিক
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়; সে সকল
মাদরাসা সমূহ পরীক্ষার সময়
বন্ধ রাখতে হয়।
কিন্তু রাজধানী ঢাকার বুকে আমরা
হুজুর কেবলায়ে আলমের নেগাহ করমে
প্রায় এক হাজার পরীক্ষার্থীর
পরীক্ষা একই সাথে গ্রহণ
পূর্বক সকল ক্লাস কার্যক্রম
চলমান রাখা সম্ভব হচ্ছে। যা
রাজধানী ঢাকা কেন সারা
বাংলাদেশেও নজির বিহীন।
(আলহামদুলিল্লাহ!) এর দ্বারা শিক্ষার্থীরা
উপকৃত হচ্ছে। লেখা-পড়ায় শিক্ষার্থীদের কোন
বিঘœ ঘটেনা এবং ধরাবাহিকভাবে
তারা লেখা পড়া চালিয়ে
যেতে সক্ষম হচ্ছে।
অফির্সার
কোয়ার্টার নির্মাণঃ মাদরাসার শিক্ষক বৃন্দের অন্যান্য
সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি আবাসন সুবিধা প্রদানের
লক্ষ্যে ৬তলা বিশিষ্ট মাদ্রাসা
“ অফিসার্স কোয়ার্টার” নামে একটি ভবনের
কাজ সমাপ্তির পথে। ৪র্থ
তলা পর্যন্ত শিক্ষকদের নামে বরাদ্ধ করা
হয়েছে। বাকি
ফ্ল্যাটগুলো অতি শিঘ্রই শিক্ষকদের
মাঝে বরাদ্ধ করা হবে। এসকল
কর্মকান্ড নিঃসন্দেহে সদকায়ে জারিয়ার কাজ। এ
কাজে যাদের প্রত্যক্ষ ও
পরোক্ষ সহযোগিতা আছে তারা আল্লাহ
ও তার প্রিয় নবী
(সা:) এর পক্ষ থেকে
পাবেন উত্তম প্রতিদান।
সাথে সাথে আপনাদের প্রদত্ত
দানের বদৌলতে শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠু
পরিবেশে শিক্ষা গ্রহণ করে
সত্যিকারে আলেমে দ্বীন হবে। পক্ষান্তরে,
কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসা হবে
দেশে সুবৃহৎ প্রতিষ্ঠান।
দেশের
জঙ্গী তৎপরতা ও ইসলাম
অননুমোদিত কর্মকা-ের কারণে
সমাজ আজ আতঙ্কিত।
ইসলাম নামধারী কিছু পথভ্রষ্ঠ দল
বিভিন্ন রকমের জঙ্গি তৎপরতা
চালাচ্ছে। যাদ্দরুন
জনসাধারণ সর্বদা ভিভীষিকার মধ্যে
দিনাতিপাত করছে। এ
সকল জঙ্গী তৎপরতা বা
নাশকতা অত্র মাদরাসার মধ্যে
সংগঠিত করতে না পারে
তার জন্য আঞ্জুমানে রহমানিয়া
আহমদিয়া সুন্নিয়া-ঢাকা কর্তৃক বিভিন্ন
ব্যবস্থা হাতে নিয়েছে।
তম্মধ্যে মাদরাসার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট সিসি ক্যামেরার
আওতাভূক্ত করা হয়েছে।
অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলতে
পারি যে, বাংলাদেশের মধ্যে
একমাত্র স্বাধীনতার স্বপক্ষের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে
কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদরাসা সহ
অঞ্জুমান পরিচালিত সকল প্রতিষ্ঠান সগৌরবে
দেশের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে।
কখনোই এই সংস্থা পরিচালিত
প্রতিষ্ঠান গুলো, দেশের স্বাধীন
সার্বভৌমত্ব বিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত
ছিলোনা, যার কারণে দেশের
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সুনজরে রয়েছে অত্র
প্রতিষ্ঠান। আলহামদুলিল্লাহ
দেশের প্রচলিত সকল রাজনীতিমুক্ত অত্র
প্রতিষ্ঠান যে কারণে লেখা
পড়ার মান অক্ষুন্ন রেখে
প্রতি বছর শত শত
দেশ প্রেমিক আলেমে দ্বীন বের
হয়ে দেশের খেদমতে প্রত্যন্ত
অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে।
রাজধানী
ঢাকার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত
অত্র দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
এক দিকে আমাদের ঈমান
ও আকিদা রক্ষার অতন্দ্র
প্রহরী। অন্যদিকে
আমার হুজুর কিবলায়ে আলমের
মিশন এটা সুন্নি জগতের
গর্ব। এই
দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে দেশের
শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তোলা
আমাদের ঈমানী দায়িত্ব ও
কর্তব্য। আসুন
আমরা রাজধানী ঢাকায় এই প্রতিষ্ঠানসহ
হুজুর কিবলায়ে আলেমের সকল মিশনের
সাথে এক যোগে কাজ
করে সঠিক ঈমান ও
আকিদা রক্ষার মিছিলে শামিল
হই। মহান
আল্লাহ ও তার প্রিয়
হাবীব (স:) আমাদের এই
মহতি প্রয়াসকে কবুল করুন।
(আমিন!)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন